Posts

Showing posts from November, 2020

ঢাবির আই.আই.টি( সফটওয়্যার ইঞ্জিনিয়ারিং) IT (Information Technology)

 ঢাবির আই.আই.টি......( সফটওয়্যার ইঞ্জিনিয়ারিং)  . Subject review - IT (Information Technology)  - বন্ধু, কি করিস?  - মোবাইল এ গেমস খেলি ।  - কি গেমস দেখি ? মজার তো । কোন ওয়েবসাইট থেকে নামাইসিস ?  - আমি বানাইসি ।  - কি ? সত্যি ?  - হুম , আর কত অন্যের বানানো গেমস খেলবো । এখন আমার গেমস সবাই খেলবে । হ্যা। ঘটনাটি সত্যি। এরকম চমৎকার অনুভুতি জন্ম দিতে পারে একমাত্র যে সাবজেক্টটি তা হল আইটি। আমাদের পাশের দেশ ভারত বর্তমানে এশিয়ায় সফটওয়্যার রপ্তানিতে শীর্ষে । আমাদের দেশ এ ক্ষেত্রে অনেক পিছিয়ে। আমাদের দেশকেও এই ক্ষেত্রে এগিয়ে নিয়ে যাবার জন্য যে প্লাটফর্ম দরকার ছিল তা দেশে সর্বপ্রথম চালু করল IIT(Institute of Information Technology ) DU. IIT থেকেই প্রথম দেশের সফটওয়্যার ইঞ্জিনিয়ার সার্টিফিকেটধারি (BSc in Software Engineering-BSSE ) মানে তুমি পাশ করলে তোমার প্রথম পরিচয় হবে তুমি একজন সফটওয়্যার ইঞ্জিনিয়ার । আইটি পড়তে হলে অবশ্যই কিছু জিনিস তোমার মাঝে লালন করতে হবে । সৃজনশীল মানসিকতা, ধৈর্য, সাধনা, চেষ্টা এবং চিন্তাশক্তি । প্রথম ভালবাসা হোক প্রোগ্রামিং । প্রোগ্রামার যেভাবে বলবে কম্পিউটার সেভাবেই কাজ করত

Subject review : Health Economics

ইদের ছুটিতে বাড়িতে গিয়েছিলাম। এক আত্মীয় জিজ্ঞেস করল কোন বিষয়ে পড়ো?আমি বল্লাম হেলথ ইকোনমিক্স(স্বাস্থ্য অর্থনীতি)। "কি?হোম ইকোনমিক্স! " এটা ছিল তার প্রতিক্রিয়া।আনেকে জানেনই না যে হেলথ ইকোনমিক্স বা স্বাস্থ্য অর্থনীতি নামে কোনো বিষয় থাকতে পারে।  আমাদের দেশে ক্যারিয়ার বলতে বুঝা হয় ডাক্তারি বা ইন্জিনিয়ারিং। অন্য পেশাকে খুব একটা গোনায় ধরা হয় না।কিন্তু উন্নত বিশ্বে সব পেশাকে সমান চোখে দেখা হয় এবং সমাজ তাদেরকে তাদের ন্যায্য সম্মান দেয়। পৃথিবী প্রতিনিয়ত পরিবর্তন হচ্ছে।সেই সাথে পাল্লা দিয়ে বাড়ছে মানুষের কাজের ক্ষেত্র। মানুষ এখন গতানুগতিক পড়াশুনার বাইরে ভিন্ন ধরণের পড়াশোনার প্রতি ঝুঁকছে।তেমনি একটি বিষয় স্বাস্থ্য অর্থনীতি। বাংলাদেশের স্বাস্থ্য খাত পূর্ণাঙ্গ প্রাতিষ্ঠানিক রূপ পায় নি এখনও। সেই অবস্থা কাটিয়ে উঠতে, স্বাস্থ্য খাতে দক্ষ জনবল গড়ে তুলতে কতটুকু বিনিয়োগ করতে হবে,কিভাবে নীতিমালা তৈরি করতে হবে সেটি মাথায় রেখেই ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ে প্রতিষ্ঠিত হয় স্বাস্থ্য অর্থনীতি ইন্সটিটিউট। এই ইন্সটিটিউট এ বর্তমানে ৮ম ব্যাচ পড়ছে।  কেনো পড়বে?স্বাস্থ্য অর্থনীতি পৃথিবীর হাতে গোনা কয়েকটি বিশ্ববিদ্যালয়ে প

Subject Review : Genetic Engineering & Biotechnology

A unit.  Seat: 17  I had been asked about choosing Geb as a major by the potential candidates quite a lot these days, and in this week after the Buet results, the numbers are increasing. This is the most honest review that I can give, and I guess it is important as it is a major life decision:  প্রথমত, ক ইউনিট এ সবার আগে শেষ হওয়া সাব্জেক্ট, এর  ব্যাপারে অনেকের উৎসাহ থাকে প্রচুর, তা স্বাভাবিক।  কিন্তু বাস্তবিক কিছু চিত্র তুলে ধরছিঃ  * ভাইয়া আমার গবেষণা এর প্রতি ইন্টারেস্ট বেশি, তাই পড়তে চাই- গবেষণা যেকোন সাব্জেক্ট পড়েই করা যায়। হ্যা, বায়োটেক ফিল্ড অনেক বেশি evolve করতেসে, and scopes অনেক বেশি৷ কিন্তু রিসার্চ অত সস্তা শব্দ না, এবং সায়েন্স ফিকশন বা ইন্টারনেট ভিডিও দেখে হয়তো মনে হবে, আমি ডিএন এ নিয়ে বিশাল রিসার্চ করবো। করা যাবে না তা না, কিন্তু ওই পথ কী পরিমাণ বন্ধুর তা কল্পনাও করতে পারবে না।  দ্বিতীয়ত, জিইবির সবচেয়ে ভাল আর খারাপ দিক দুটোই হল ইয়ার সিস্টেম৷ তার মানে, তুমি সারাবছর অনেক কিছু করার সুযোগ পাবে, এইটা এক দিকএ ভাল। কিন্তু পুরা বছরের পড়া এক দিনে দেয়া কত টা প্যারাদায়ক এবং স্মৃতি শক্ত

Subject Review: Geography and Environment

Background:  এই ডিপার্টমেন্টে ঢুকলে প্রথমে আপনার যেই কথাটা শোনা লাগবে, সেটা হচ্ছে "জিওগ্রাফি পইড়া কি করবা?" তবে ভালবাইসা আসেন আর ফান্দে পইরা আসেন, একটু কয়েকদিন থাকলে ই বুঝতে পারবেন যে সাবজেক্টটা অনেকটা 'আলুর' মতন। যে কোন তরকারিতে ই দিয়ে তরকারি সুস্বাদু করতে পারবেন। জিওগ্রাফি পইড়া এই ডিপার্টমেন্টের ছেলেপেলে কিছু করা বাকি রাখছে বলে আমার জানা নাই। বিসিএস থেকে শুরু করে, কর্পোরেট ও বিদেশে পড়ানো, গ্র্যাজুয়েটরা অকপেশনাল্লি মোটামুটি ভাল ডিস্ট্রিবিউটেড। আর না ভাই, আমরা এইখানে রাজধানী, ফুল-ফল, ময়ূর -পঙ্খি এইসব এর নাম মুখস্ত করি না।  Students' backgrounds:  এখানে ছাত্র-ছাত্রি সাইন্স,কমার্স, আর্টস প্রভ্রতি ভিন্ন বেকগ্রাউন্ড থেকে ই আসে। প্রথম দিকে সব স্ট্রিম একসাথে খাপ খাওয়াতে একটু বেগ পায়, কিন্তু  ৩-৪ মাসের মধ্যে সব ঠিক হয়ে যায়। যদিও মেজর কোর্স গুলা এক, কিন্তু মাইনর কোর্স স্ট্রিম অনুযায়ী ভাগ করা। তাই যে যার স্ট্রিমে দক্ষতা অর্জন করে প্রথম থেকে ই। Courses Review:  আগে ই যেহেতু বলা হয়েছে যে বিভিন্ন স্ট্রিম থেকে মানুষ আসে, তাই কোর্স গুলো প্রায় সব স্ট্রিম ই কাভার করে। তবে কিছু হা

Subject Review : Sociology

যে ৫টি কারণে পড়তে পারো ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের সমাজবিজ্ঞান বিভাগে কখনও ভেবে দেখেছ, যে কম্পিউটার বা স্মার্টফোন ব্যবহার করে আমার এই লেখাটি দেখছ তার সাথে বিশ্ব রাজনীতির কী সম্পর্ক? এই স্মার্টফোন তোমার কথাবার্তা আচার আচরণ কীভাবে বদলে দিচ্ছে? তোমার কি মনে হয় না একজন ব্যক্তির সুইসাইডের জন্য সেই ব্যক্তি ছাড়াও পুরো সমাজই দায়ী? তুমি কি বুঝতে চাও চারপাশের মানুষগুলোকে নিয়ে গড়ে ওঠা এই জটিল সমাজটাকে?  তবে তোমার জন্যই একটি দারুণ বিষয় হতে পারে সমাজবিজ্ঞান। ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়সহ বিভিন্ন পাবলিক বিশ্ববিদ্যালয় এবং কলেজে এই বিষয়টি এখন পড়ানো হয়ে থাকে। সমাজবিজ্ঞান কী? সমাজবিজ্ঞান কী, সেটা জানার আগে আমাদের বুঝতে হবে সমাজ কী। সোজা কথায় বলতে গেলে যখনই আমরা সমাজ কথাটি ভাবব তখন সেখানে একজনের বেশি মানুষ থাকবে। আর সমাজবিজ্ঞানের কাজ হলো সেই সমাজটিকে বৈজ্ঞানিক দৃষ্টিতে বিশ্লেষণ করা। গবেষণার মাধ্যমে সিদ্ধান্তে আসা। এখন চলছে ভর্তি মৌসুম। তোমরা অনেকেই হয়তো ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়সহ বিভিন্ন পাবলিক বিশ্ববিদ্যালয়ে পড়ার সুযোগ পেয়ে গেছ। হয়তো ভাবছ কোন বিষয় পড়বে। তোমাকে সাহায্য করার জন্যই এই লেখাটি লেখা। যে পাঁচটি কারণে তুমিও চারবছরে

Subject Review :: PHYSICS

এই মুহুর্তে যদি নবম কিংবা দশম শ্রেনীর কোন ছাত্র-ছাত্রীকে জিজ্ঞাসা করা হয়, বিজ্ঞান বিভাগের সবচেয়ে কঠিন সাবজেক্ট কোনটা?  সে ছোটখাটো একটা দীর্ঘনিঃশ্বাস নিয়ে মাথাটা একটু ঝুকিয়ে হাজারটা প্রত্যাশাজড়িত কন্ঠে উত্তর দেবে “ফিজিক্স”। কেন ফিজিক্স? - কারন গতির সূত্র পারি কিন্তু অ্যাপ্লাই করতে পারি না - চলতড়িৎ পড়তে মজা লাগে কিন্তু পরীক্ষার কোশ্চেনই বুঝি না! (এ লিস্টের মান হতে পারে টেন্ডস টু ইনিফিনিটি........) এরপর টেনেটুনে কোনমতে নবম-দশমের গন্ডি পার করে ইন্টারমিডিয়েট। সেটাও কোনমতে পার করতে পারলেই, মাফ চেয়েছি ফিজিক্সকে নমস্কার! কিন্তু এর পরেও কিছু কিছু প্রেমিক থাকে যারা ফিজিক্সকে মন প্রান দিয়ে ভালবাসে। যতটুকু সময় ফিজিক্স পড়ে মন প্রান একসাথে লাগিয়ে পড়ে। কিন্তু সেই ফিজিক্স নিয়ে অনার্স পড়বার প্রশ্ন এলে আগে এ চিন্তাই মাথায় আসে আদৌ ফিজিক্স পড়ে আমরা করব টা কি? বাংলাদেশে থেকে ফিজিক্সের ফিউচার কি?  সঙ্গে চাচা, মামা, পাশের বাড়ীর আন্টির অপ্রত্যাশিত সুদূরপ্রসারী ভবিষদ্বানী তো আছেই। ফিজিক্সে সম্পর্কিত চমৎকার কিছু প্লাটফর্মের সংক্ষিপ্ত বর্ননা করার চেষ্টা করছি- #উচ্চতর_গাণিতিক_ও_কেস_সলভিং_দক্ষতাঃ পদার্থবিজ্ঞান বিভ

Institute Of Leather Engineering and Technology - Leather Products Engineering

 Institute Of Leather Engineering and Technology Leather Products Engineering - Subject Review #ক্যাম্পাস_কিন্তু_হাজারিবাগে প্রথমেই আমাদের ক‍্যাম্পাস হাজারিবাগে। অনেক শিক্ষার্থী এই ব্যাপারে না জেনে এখানে ভর্তি হয় এবং পরবর্তীতে হতাশায় ভোগে। তাই শিক্ষার্থীদের কাছে অনুরোধ জেনে বুঝে যেন এই সাবজেক্ট চয়েসে দেয়। আমাদের পড়াশোনা মূলত Finished Leather থেকে Leather products manufacturing নিয়ে। চামড়াজাত দ্রব্য Designing, manufacturing , controlling the machine production , machine maintenance, testing of allied products , finishing operation এগুলোই সাধারণত পড়ানো হয়। এছাড়া আলাদাভাবে Raw Hides and Skin tanning and Footware manufacturing ও পড়ানো হয়। আমাদের মূলত manual production শিখানো হয় এবং Industrial training এ properly machine production এর ব্যাপারে knowledge দেয়া হয়। এর সাথে basic chemistry- organic, inorganic, physical, analytical, applied chemistry, physics, EEE, Mechanical engineering, Economics, mathematics, statistics , management, IPE সহ আরো বিবিধ বিষয় পড়ানো হয় চার বছরে।

subject review: Pharmacy

অপেক্ষা করছিলাম বড় ভাইবোনদের কেউ পোস্ট দিবে কিনা। প্রহর গুনতে গুনতে নিজেই লিখতে বসলাম। ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের একমাত্র ডিপার্টমেন্ট,  যেখানে আপনার বন্ধুবান্ধব র‍্যাগডে পালন করবে, সম্মান শেষ করে সম্মানিত  হবে আর আপনি ৫ম বর্ষে উঠবেন। হ্যা, ঠিক ধরেছেন। ফার্মেসি ৫ বছরের অনার্স। আর মাস্টার্স সহকারে মোটামুটি ৭ বছর+ লেগে যাবে। কি করার! এত ভালোবাসা ডিপার্টমেন্ট আর বিশ্ববিদ্যালয়ের প্রতি যে ছাড়তেই মন চায় না।  প্রথমে আসি সবাই যেটা চায়, চাকরির বাজার ( ডিমান্ড নামে পরিচিত যেটা)। ভর্তির আগে অনেকে বলছিল থার্ড ইয়ারে উঠতেই চাকরি ফিক্সড,  খালি পাশ করবা আরর তারপরেই শুরুতে লাখ দুয়েক টাকা বেতনের চাকরির ছড়াছড়ি। আবার এমন লোকের সাথেও কথা হইছে যে বলছে ঔষধের দোকানদারের আবার পড়াশুনা কিসের!  উপরোক্ত দুই শ্রেণীর কাউকে সামনে পাইনা এখন। সত্য বলতে যেটা, দেশে ছোটবড় সব মিলে ২৫০+ ফার্মাসিউটিক্যাল কোম্পানি আছে, যেখানে প্রচুর ফার্মাসিস্ট নিয়োগ হয়। আগে শুধু পাব্লিক বিশ্ববিদ্যালয়ে ছিল, এখন প্রাইভেট বিশ্ববিদ্যালয়গুলার কারণে ফার্মাসিস্টও প্রচুর বের হচ্ছে। তবে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের সুনাম এবং চাহিদা আমাদের শ্রদ্ধেয় অগ্রজ এবং টিচারদ

Banking and Insurance

Banking and Insurance. ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের আধুনিকতম বিষয় হলো ব্যাংকিং এন্ড ইন্স্যুরেন্স।সুন্দর ক্লাসরুম, ডিজিটাল কম্পিউটার ল্যাব, দক্ষ শিক্ষক, ব্যবসায় শিক্ষা অনুষদের অন্যতম সেরা ডিপার্টমেন্ট। ব্যাংকিং খ্যাতে ক্যারিয়ার গড়ার জন্য এই ডিপার্টমেন্টর জুড়ি নাই। যদিও মানুষ বলবে প্যারাময় ডিপার্টমেন্ট, সিজিপিয়ে কম তবুও জ্ঞান অর্জনের শ্রেষ্ঠ জায়গা এটা।  তবে এই বিভাগে ভর্তি হলে আপনি পাবেন অনেকজন খুব ভাল ম্যাম, অনেক ভাল কিছু স্যার হ্যা তবে কিছু অত্যাধিক রাগি স্যারও কিন্তু আছে।এখানে পরতে হলে আপনাকে অনেক পড়তে হবে,  হলে থাকলে আপনাকে অন্য ডিপার্টমেন্টের বন্ধুদের অনেক কথা শুনতে হবে যেমন সারাদিন পড়ো, রোবট হয়ে যাবি ইত্যাদি। ফাস্ট ইয়ারে আপনাকে ৩০০ পেইজের টার্ম পেপার করতে হবে। সাইন্সে না পরেও আপনাকে ম্যাথে ও পদার্থ, রসায়নে দক্ষ করে তুলবে এই ডিপার্টমেন্ট। যদিও ম্যাথে পাস করতে দুই বার পরীক্ষা দিতে হবে। সপ্তাহে দুই বার পেজেনটেশন দিতে হবে আর প্রতিদিনের অ্যাসাইমেন্ট তো আছেই। কোন স্যারের ক্লাস শেষ হতে সন্ধা হয়। এত কিছু করেও সিজিপিয়ে ৩ পার করতে কষ্টের সীমা থাকবেনা। তবে দিনশেষে মনে একটু হলেও শান্তি থাকবে যে আপনি এ

Subject Review : Oceanography - সমুদ্রবিজ্ঞান

 Subject Review : Oceanography সাবজেক্ট রিভিউ: সমুদ্রবিজ্ঞান ইউনিটঃ এ ➽ যা পড়ানো হয়: সাগর ও মহাসাগরের সুনির্দিষ্ট গুরুত্ব, সমুদ্রের খাঁড়ি, উপকূল এবং বালুচর। এছাড়াও পড়ানো হয় ইকোসিস্টেম ডায়নামিক্স, সমুদ্র তরঙ্গ, প্লেট টেকটোনিকস, সমুদ্রস্তরের ভূতত্ত্ব এবং সমুদ্রের ও তার চারপাশের ভূসম্পর্ক, এছাড়া আরো অনেক কিছুই.. . ➽ উচ্চ শিক্ষা: অনার্সে বেশ কয়েকটি পাবলিক বিশ্ববিদ্যালয়ে এই বিষয়ে পড়ানো হয়। উচ্চশিক্ষায় দেশে তেমন একটা সুযোগ না থাকলেও USA, UK, অষ্ট্রেলিয়া, কানাডায় স্কলারশিপের সুযোগ রয়েছে। . ➽ চাহিদা: চ্যালেন্জিং পেশা হিসেবে গুরুত্ব বেশি। সমুদ্রের বিশাল জলরাশির নিচের সম্পদ জানা এবং সেসবের চাহিদা কিংবা মূল্যায়ন করার কাজগুলো করা হয় এই পেশায়। জিওগ্রাফার, ওশানোগ্রাফার , মিটারোলজিস্ট হিসেবে সরকারি বেসরকারি উভয় পর্যায়েই দিন দিন চাহিদা বাড়ছে। . ➽ চাকুরির সুবিধা: চাকুরি মূলত রিসার্চভিত্তিক। মূল কাজটা সমুদ্র সার্ভে, নমুনা সংগ্রহ এবং তথ্য উপাত্ত বিশ্লেষণ। কক্সবাজারের রামুতে ওশানোগ্রাফিক রিসার্চ ইনস্টিটিউটে রিসার্চার হিসেবে চাকুরির সুযোগ আছে। বিভিন্ন ইন্ড্রাস্টি, কনসাল্টিং ফার্ম , সমুদ্রভিত্তিক গবেষণাধর্ম

Subject Review : Finance

 (এই ডিপার্টমেন্টে চার বছর ধরে পড়ার সুবাদে কিছু লেখার আমার এই ছোট্ট প্রয়াস। অনিচ্ছাকৃত ভুল-ত্রুটি ক্ষমাসুন্দর দৃষ্টিতে দেখবেন) দেশের অন্যতম সেরা বিজনেস স্কুল ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের Faculty of Business Studies (FBS) এর অন্যতম সেরা বিভাগ ফিন্যান্স ১৯৭৪ সালে কার্যক্রম শুরু করে with a view to developing skilled human resource with specialized education and training in Finance. FBS নাম শুনলে আপনার প্রথম যে সাবজেক্টের নাম মাথায় আসবে সেটা হচ্ছে ফিন্যান্স। (অনেকের অন্য কোনো বিভাগ আসতে পারে)  ......ফিন্যান্স বিভাগে আসন সংখ্যা ১৮০ টি। ঢাবি সি ইউনিটের ভর্তি পরীক্ষার ক্রম অনুযায়ী প্রথম দুইশত জন (প্রায়) ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের ফিন্যান্সে পড়ার সুযোগ পায়।  ঢাবির ফিন্যান্সে কেন পড়বেন? : ১) আপনি যদি বিভিন্ন প্রফেশনাল ডিগ্রি যেমনঃ CFA, CA, ACCA  নিতে চান, তাহলে ফিন্যান্স আপনার জন্য বেস্ট অল্টারনেটিভ হবে। ২) CFA (Chartered Financial Analyst) is one of the most prestigious professional degrees in world as well as in Bangladesh which is US based financial professional course, যেটা আপনি এই বিভাগ থেকে পড়ে কিছু এক

Subject Review: Department of International Business(DIB), আন্তর্জাতিক ব্যবসায় বিভাগ।

 IB is not only a Department, its a Brand💪✌    যখন  বিশ্ব বিশ্বায়নে ব্যস্ত,আন্তর্জাতিক বানিজ্য যখন রকেট গতিতে এগিয়ে তার গুরুত্ব বুঝিয়ে দিচ্ছে, তখন বাংলাদেশ কেন পিছিয়ে থাকবে,বিশ্বমানের আন্তর্জাতিক ব্যবসায় গ্রাজুয়েট এর চাহিদাকে সামনে রেখে এবং বাংলাদেশকে আন্তর্জাতিক বানিজে্য এগিয়ে নিতে   শ্রদ্ধেয় Prof.dr. Khandoker Bazlul Haque  স্যার ২০০৭ সালে  এই ইউনিক বিভাগটির যাত্রা শুরু করান যা সফলতার সাথে  এগিয়ে যাচ্ছে এবং কয়েক মাস আগেই বিভাগটি তার প্রতিস্ঠিত হওয়ার ১০ বছর ক্যাম্পাস কাপিয়ে উদযাপন করেছে। বিজনেস ফ্যাকাল্টির কোনো বিভাগ নিয়ে আলোচনা হলে এই বিভাগটি সেই আলোচনায় থাকবেই তার কারন অনেক গুলো, যেমন, খুব পড়াশুনা করেই কেবল ভালো একটা সিজিপিএ আশা করা যায়,খাতা দেখায় কোন গড় মারকিং নেই এবং পরীক্ষার খাতার চুলচেরা বিশ্লেষণ করে নম্বরদেয়া হয়   এর মানে যে যতটুকু জানে,লিখে সে তেমন নম্বর পাবে,কোয়ালিটির সাথে কোনো আপোষ নেই,   ক্লাস+এসাইন্মেন্ট এর প্যারা ছাড়া ও অন্যান্য আরো অনেক কিছুর জন্যই বিভাগটি তার নিজস্ব গুন বজায় রাখতে পারছে। এখন Business and International Business এর পরিসর বুঝার চেষ্টা করি। ---Business এর

Subject Review : Japanese Studies

এই সাবজেক্টের নাম শুনা মাত্রই আপনার মাথায়নিশ্চিত আই এম এল কথা চলে আসলো তাই না? আপনি ভাবতেছেন এটা আবার কি সাবজেক্ট? এটা তে পড়ে হবে টা কী? একটু হেসে বলতেছেন জাপানিজ স্টাডিজ? এই সাবজেক্ট তো আর শুনি নাই কখনো।  জ্বি ভাই ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় তে এমন একটা সাবজেক্ট গতবছর থেকে চালু হয়েছে। যেটা সোশ্যাল সায়েন্স ফ্যাকাল্টির অন্তর্ভুক্ত। এটা হচ্ছে সোশ্যাল সায়েন্স ফ্যাকাল্টির একটা সাবজেক্ট যেখানে সোশ্যাল সায়েন্স ফ্যাকাল্টির যে সব কোর্স  পড়ানো এখানেও তাই পড়ানো হয়। অনেক আগে থেকেই এখানে এভিনিং মাস্টার্স চালু হয়েছে  যার বর্তমানে ১৬ তম ব্যাচ চলছে। আর রেগুলার শুরু হয়েছে এক বছর ধরে আমরাই প্রথম ব্যাচ। এখানে পড়ে সোশ্যাল সায়েন্সের সাবজেক্টের যে সব অরগানাইজেশন জব করা যায় এখানেও তাই এছাড়া ব্যাংক বিসিএস তো আছেই।এটার আলাদা ক্ষেত্র হচ্ছে আপনি জাপানিজ মাল্টিন্যাশনাল কোম্পানীতে জব করতে পারবেন বর্তমানে বাংলাদেশে প্রায়ই ২৬০+ জাপানিজ কোম্পানী আছে সেখানে আপনার চাকরীর সুযোগ থাকছে। এছাড়াও বিভিন্ন স্কলারশীপের সুবিধা রয়েছে। এবং সবচেয়ে বড় ব্যাপার যেহেতু নতুন সাবজেক্ট সেই হিসেবে শিক্ষক হওয়ার ও সুযোগ রয়েছে। IML এ যে টা আছে সেইটা