Theatre and Performance Studies - নাট্যকলা।
Subject review : Theatre and Performance Studies / নাট্যকলা।
আমার মনে আছে শুধু ঢাবিতে পড়ার শখ ছিলো, কিন্তু অন্য কোনো সাবজেক্ট পাবোনা সিরিয়ালে, তাই এখানে ভাইবা দেই৷ আমার বিশ্বাস এরকম আমি একাই করিনি, আরও অনেকে আছে।
তবে - যে বিষয়টা আমাকে অবাক করেছে তা হলো এই ডিপার্টমেন্ট টা পানির মতো, পানি একদিকে যেমন গড়াবেই, জীবনের গতি হবেই।
তবে এটাও গুরুত্বপূর্ণ যে শারিরীক এবং মানসিক সমান পরিশ্রমের মানসিকতা না থাকলে হতাশ হওয়া নজিরবিহীন না।
অনেকটা আর্মির মতো জীবন এখানে যদি কেউ শাইন করতে চায়, আর কোনোরকম চারটা বছর কাটালাম পড়ে সেন্ট্রাল লাইব্রেরি তে একবছর কাটায় বিসিএস দিয়ে দিলাম তাদের কথা আলাদা।
ছন্দ, লয়, নমনীয়তা এই বিষয়গুলো অনেকটা বাধ্যতামূলক
মাত্র ২০ টা আসন তিনটা বিভাগ থেকে, কিন্তু প্র্যাক্টিকাল কাজ গুলো করতে গেলে বোঝা যায় এতেও জায়গা সংকট হচ্ছে।
ধরাবাঁধা কোনোও চাকরি স্টুডেন্ট জীবনে করে শান্তি পাওয়া যাবেনা, তবে কাজ জানলে পার্টটাইম কাজ গুলো করা যাবে।
টিম ওয়ার্ক প্রচুর, তাই সহযোগিতা ও সহ্যের মানসিকতা না থাকলে অনেকের দম বন্ধ লাগবে এখানে,
সবচেয়ে মজার ব্যাপার হলো পুরোটা ডিপার্টমেন্ট একটা পরিবারের মতো, প্রত্যেকে প্রত্যেকের অনেক কাছাকাছি থাকে, বন্ডিং টা খুব ভালো।
এবার আসি ভবিষ্যৎ জব ফিল্ড নিয়ে -
মিডিয়া সেক্টরটা অনেকটা হাতের মুঠোর ভিতর, ডিজাইনিং, ডিরেকশান, এ্যাক্টিং, এই বিষয় গুলোই মূলত বারবার সামনে এসে যায়,
রিপোর্টার, টুরিস্ট গাইড এই জব গুলোতেও অনেক সম্ভাবনা থাকে।
আর যদি কেউ মন্ঞ্চকে ভালোবাসে তার জন্য বলবো শিল্পীতো আর তৈরী করা যায় না, সেটা নিজ গুণ, কিন্তু পথটা সুগম করে দেওয়া যায়। হ্যাঁ, আপনি ভবিষ্যতেে একজন শিল্পী হতে চাইলে এই ডিপার্টমেন্ট টা আপনার জন্য ভীষণ উপযোগী।
আমি বর্তমানে ৪র্থ সেমিস্টারে পড়ি। আমার কখনোই বই নিয়ে বসে থাকতে ভালোলাগতো না। রেজাল্ট খারাপ না প্রচন্ড খারাপ একজন বখে যাওয়া ব্যাকবেন্ঞ্চার গত তিনটা সেমিস্টার শুধু ভালোলাগার জোড়েই সর্বোচ্চ সিজিপিএ নিয়ে প্রথম স্থান অধিকার করে আছি নিজের ব্যাচে।
ধন্যবাদ।
আমার মনে আছে শুধু ঢাবিতে পড়ার শখ ছিলো, কিন্তু অন্য কোনো সাবজেক্ট পাবোনা সিরিয়ালে, তাই এখানে ভাইবা দেই৷ আমার বিশ্বাস এরকম আমি একাই করিনি, আরও অনেকে আছে।
তবে - যে বিষয়টা আমাকে অবাক করেছে তা হলো এই ডিপার্টমেন্ট টা পানির মতো, পানি একদিকে যেমন গড়াবেই, জীবনের গতি হবেই।
তবে এটাও গুরুত্বপূর্ণ যে শারিরীক এবং মানসিক সমান পরিশ্রমের মানসিকতা না থাকলে হতাশ হওয়া নজিরবিহীন না।
অনেকটা আর্মির মতো জীবন এখানে যদি কেউ শাইন করতে চায়, আর কোনোরকম চারটা বছর কাটালাম পড়ে সেন্ট্রাল লাইব্রেরি তে একবছর কাটায় বিসিএস দিয়ে দিলাম তাদের কথা আলাদা।
ছন্দ, লয়, নমনীয়তা এই বিষয়গুলো অনেকটা বাধ্যতামূলক
মাত্র ২০ টা আসন তিনটা বিভাগ থেকে, কিন্তু প্র্যাক্টিকাল কাজ গুলো করতে গেলে বোঝা যায় এতেও জায়গা সংকট হচ্ছে।
ধরাবাঁধা কোনোও চাকরি স্টুডেন্ট জীবনে করে শান্তি পাওয়া যাবেনা, তবে কাজ জানলে পার্টটাইম কাজ গুলো করা যাবে।
টিম ওয়ার্ক প্রচুর, তাই সহযোগিতা ও সহ্যের মানসিকতা না থাকলে অনেকের দম বন্ধ লাগবে এখানে,
সবচেয়ে মজার ব্যাপার হলো পুরোটা ডিপার্টমেন্ট একটা পরিবারের মতো, প্রত্যেকে প্রত্যেকের অনেক কাছাকাছি থাকে, বন্ডিং টা খুব ভালো।
এবার আসি ভবিষ্যৎ জব ফিল্ড নিয়ে -
মিডিয়া সেক্টরটা অনেকটা হাতের মুঠোর ভিতর, ডিজাইনিং, ডিরেকশান, এ্যাক্টিং, এই বিষয় গুলোই মূলত বারবার সামনে এসে যায়,
রিপোর্টার, টুরিস্ট গাইড এই জব গুলোতেও অনেক সম্ভাবনা থাকে।
আর যদি কেউ মন্ঞ্চকে ভালোবাসে তার জন্য বলবো শিল্পীতো আর তৈরী করা যায় না, সেটা নিজ গুণ, কিন্তু পথটা সুগম করে দেওয়া যায়। হ্যাঁ, আপনি ভবিষ্যতেে একজন শিল্পী হতে চাইলে এই ডিপার্টমেন্ট টা আপনার জন্য ভীষণ উপযোগী।
আমি বর্তমানে ৪র্থ সেমিস্টারে পড়ি। আমার কখনোই বই নিয়ে বসে থাকতে ভালোলাগতো না। রেজাল্ট খারাপ না প্রচন্ড খারাপ একজন বখে যাওয়া ব্যাকবেন্ঞ্চার গত তিনটা সেমিস্টার শুধু ভালোলাগার জোড়েই সর্বোচ্চ সিজিপিএ নিয়ে প্রথম স্থান অধিকার করে আছি নিজের ব্যাচে।
ধন্যবাদ।
ভাইবা পরীক্ষায় কি ধরণের প্রশ্ন বা কর্মকান্ডের মুখোমুখি হতে হয়
ReplyDeleteকেমন প্রশ্ন করে
Deleteএই ডিপার্টমেন্ট থেকে অনার্স করে কি বিসিএস দেয়া যায়? জানাবেন ভাইয়া
ReplyDelete